Previous slide
Next slide

-আমাদের সম্পর্কে

দ্দদপ্রগতি সংঘ..

সবাই মিলে খেলা করি মাদকমুক্ত সমাজ গড়ি

সুদৃঢ় বন্ধনে সুন্দর আগামী........

ভূমিকা:

মানুষের সহজাত আকাঙ্ক্ষা হলো এক সুন্দর ও সুস্থ জীবন।”health is wealth”- স্বাস্থ্যই সম্পদ। ব্যাক্তিগত জীবনে,পারিবারিক জীবনে, জাতীয় জীবনে শক্তি ও সমৃদ্ধি অর্জনের দ্বার উন্মুক্ত করে দেয় সুঠাম দেহ– ললাট দেশে এঁকে দেয় সাফল্যের জয় তিলক। অপরপক্ষে রুগ্ন দুর্বল মানুষ জীবনের সকল আনন্দ থেকে বঞ্চিত।

খেলাধুলো শরীরচর্চার একটি অঙ্গ।খেলার মধ্যে রয়েছে শরীর চালনা।যা মানুষের শারীরিক দক্ষতা ক্রমশ বাড়িয়ে তোলে।পাশাপাশি অন্তহীন আনন্দের উপকরণ হল খেলা। খেলার আনন্দ আর কোথাও পাওয়া যাবে না।যারা রুগ্ন দুর্বল তারা এই আনন্দ থেকে বঞ্চিত এমনকি জীবন যুদ্ধে পদে পদে হয় পরাভূত এই জন্যই বলা হয়-“চাই বল,চাই স্বাস্থ্য,আনন্দ উজ্জ্বল পারমায়ু, সাহস- বিস্তৃত বক্ষপট”।

আমাদের পরিচিত

গাছ—গাছালি সবুজে ঘেরা কররা, কাওয়ালজানী, কান্দাপাড়া গ্রামগুলো টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নের অন্তর্গত অতি প্রাচীন গ্রাম। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এই গ্রামের ঐতিহ্য প্রাচীন কালের। 

আমাদের প্রত্যাশা

এই সকল গ্রামে জন্মগ্রহনকারী অনেক মানুষ দেশ—বিদেশে সুনামের সাথে কৃত্তিবান হয়ে গ্রামের সম্মান ও গৌরব বৃদ্ধি করে আসছে। প্রত্যেক গ্রামে শিক্ষার আলো উত্তর উত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের প্রত্যাশা গ্রামের সু—শিক্ষিত, মেধাবী ও আলোকিত ছাত্র—ছাত্রীরা, মানুষরা দেশের প্রথম শ্রেণীর নাগরিক হয়ে উঠুক, নেতৃত্ব দিক বাংলাদেশকে।

দেশ মানে গ্রাম, আর গ্রাম মানে এর মানুষ, নদী, আকাশ, প্রান্তর, মাঠ, গাছ—গাছালি —এইসব। এই গ্রাম আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। গ্রামকে আমাদের ভালবাসতে হবে। দেশ ও গ্রামকে ভালবাসার মধ্য দিয়েই স্বার্থক হয়ে উঠবে আমাদের জীবন। অসীম বিশ্বকে জানার এক অদম্য কৌতূহল মানুষের। সে জানতে চায় বিশ্বের সকল কিছুকে। আবিস্কার করতে চায় অসীম আকাশের সকল অজানা রহস্যকে। তাই প্রতিজ্ঞা, আদর্শ ও যোগ্যতার সবটুকু দিয়ে মানুষ যদি ঐক্য ও একান্তভাবে কিছু করে, তবে অন্য সকলের জন্যও সে বড় কিছু করতে পারবে।

উদ্যোগ গ্রহনকারী ও প্রতিষ্ঠাকাল

কররা, কাওয়ালজানী, কান্দাপাড়া গ্রামের মানুষগুলো যেন একে অপরের সাথে মিলে মিশে কাজ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।এই চিন্তা চেতনায় আলহাজ্ব অধ্যক্ষ আব্দুল বারি মিয়া অত্র এলাকার সৃজনশীল, সু—শিক্ষিত ও মুক্তচিন্তার ব্যক্তিদেরকে নিয়ে এলাকায় একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করেন। প্রগতিশীল আদর্শ ও সৃজনশীল মুক্তচিন্তা করে ০১ জুলাই, ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রগতি সংঘ।

খেলাধুলো ও চরিত্র গঠন:

আমাদের সকলের খেলার প্রতি রয়েছে এক সম্মোহনী আকর্ষণ। যে মানুষ খেলতে ভালোবাসে তার মনে কখনও সংকীর্ণতা মলিনতার জায়গা হয়না। যেকোনো খেলাতেই কৃতিত্ব অর্জন করতে হলে প্রয়োজন শৃঙ্খলাবোধ তাই খেলাধুলার মধ্য দিয়েই জন্ম হয় শৃঙ্খলাবোধ। খেলাধুলো শুধু শরীর গঠন করে না,গঠন করে স্বভাব চরিত্র। খেলা ধুলোর মধ্য দিয়েই তৈরী হয় খেলোয়াড় সুলভ মনোভাব। পুরুষ চৈতন্যের প্রাথমিক অভ্যুদয় ঘটে খেলার মাঠে –Sportsman-like-spirit নামে অভিহিত করা হয় তাকে। খেলাধুলা কারণে যুব সমাজ অনেক ধরনের খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকে। পাশাপাশি খেলাধুলা শরীর ও মন ভালো রাখে। মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে খেলাধুলার বিকল্প নেই।

আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি স্থাপনে খেলাধূলা:

প্রাচীনকাল থেকেই খেলাধূলা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম একটি মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। আন্তঃরাষ্ট্র বিভিন্ন প্রতিযোগিতা বিভিন্ন জাতির মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। খেলাধূলা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি মাধ্যম। ফলে এর সাহায্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি ও ভাতৃত্ব অর্জিত হয়। এক দেশ অন্যদেশে যায় বিভিন্ন ধরণের খেলাধূলার প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। ফলে এক দেশের সাথে অন্য দেশের পারস্পরিক ভাবের আদান-প্রদানের পাশাপাশি তাদের মধ্যকার কুটনৈতিক সম্পর্কও আরো জোরদার হয়। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ঝগড়া ভুলে গিয়ে তারা এক মৈত্রীর সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। তাই আন্তর্জাতিক সেতুবন্ধনে খেলাধূলার ভূমিকা অনেক বেশি।

 


মোহাম্মদ আবুল কাশেম

সভাপতি -প্রগতি সংঘ

খেলাধুলার মূল কথা হলো প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টি করা। প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব খেলোয়াড়দের মধ্যে তৈরী করে শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্ববোধ, কর্তব্যপরায়ণতা ও পেশাদারিত্ব। খেলাধুলার সঙ্গে স্বাস্থ্য ও মনের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। সুস্থ দেহ মানেই সুস্থ মন। খেলাধুলা জীবনকে করে সুন্দর, পরিশীলিত। তাছাড়া আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের পরিচিতি ও সম্মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে খেলাধুলার ভূমিকা অতুলনীয়



মাসুদ হোসাইন

সাধারণ সম্পাদক- প্রগতি সংঘ

জীবের মধ্যে সবচেয়ে সম্পূর্ণতা মানুষের। কিন্তু সবচেয়ে অসম্পূর্ণ হয়ে সে জন্মগ্রহণ করে। বাঘ ভালুক তার জীবনযাত্রার পনেরো- আনা মূলধন নিয়ে আসে প্রকৃতির মালখানা থেকে। জীবরঙ্গভূমিতে মানুষ এসে দেখা দেয় দুই শূন্য হাতে মুঠো বেঁধে।


আমাদের কার্যক্রম সমূহ

স্বেচ্ছাসেবক

স্বেচ্ছাসেবক ভলান্টিয়ারিং বা স্বেচ্ছাসেবী কাজের জন্য ছাত্রজীবনকেই সবাই গুরুত্ব দেন। কারণ ছাত্রজীবনে কোনও অর্থনৈতিক চাপ থাকে না। থাকে না ক্যারিয়ারের জন্য বাড়তি উদ্বেগ। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ছাত্রজীবনে সব ধরনের এক্সপেরিমেন্ট চালানোর সুযোগ পাওয়া যায়। তাই স্বেচ্ছাসেবী কাজ করার জন্য ছাত্রজীবনকেই বেছে নেওয়া উচিত। অভিজ্ঞতার ঝুলি বড় হবে চাকরি খোঁজার সময় বেশিরভাগ প্রার্থীই যে কমন সমস্যায় পড়েন সেটি হলো ‘অভিজ্ঞতা’। ছাত্রজীবনে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করলে চাকরির সময় এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। পড়াশুনার পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যুক্ত থাকলে পরিণত বয়সে জীবনবৃত্তান্তে অভিজ্ঞতা হিসেবে সেগুলো যোগ করা যায়। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা দেখতে পেলে নিয়োগকর্তারা আপনাকে চাকরিতে নিযুক্ত করার জন্য খুঁজে বেড়াবেন।

প্রযুক্তিগত শিক্ষা ও প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতকরণ

পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে। সেই সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে সভ্যতাও। কিন্তু বাংলাদেশের মতো সম্ভাবনাময় দেশে প্রযুক্তিগত দক্ষতার প্রতি শিক্ষার্থী, চাকরিপ্রার্থীসহ সবার অনীহা এখন একটা সংস্কৃতির কাতারে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে সরকারি চাকরির প্রতি অত্যধিক টান বেকারত্ব আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠছে না। যোগ্যতা থাকলে যেকোনো স্থানে সাফল্য লাভ করা যায়। এটা সত্য যে চাকরির খালি পদ কম, কিন্তু এখানে যারাই চাকরি লাভ করছে, তারা বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এবং দক্ষতাসম্পন্ন। কাজেই চাকরিপ্রার্থী ও নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলব, একবিংশ শতাব্দীতে এগিয়ে যেতে হলে নিজেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন করতে হবে। অন্তত টিকে থাকার মতো দক্ষতা নিশ্চিত করতেই হবে। শুধু বইয়ের পড়া দিয়ে এই শতাব্দীতে ভালো কিছু আশা করা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছু হবে না। সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি চরম অবহেলা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু দিন শেষে অদক্ষতা নিয়ে এ শিক্ষার্থীরাই বাংলাবাজার, নীলক্ষেতের সব বইয়ের পৃষ্ঠা মুখস্থ করে চাকরির বাজারে লড়াই করে চলেছে। অথচ অসীম প্রতিযোগিতার বাইরে যারা নিজেকে প্রযুক্তিগত দিকে দক্ষ গড়ে তুলেছে, ইতিমধ্যে তারা আজ সাফল্যের বড় চেয়ারে বসে আছে, তাদের আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিংয়ে অষ্টম শীর্ষ দেশ। বিশ্বের ৬৪ শতাংশ ‘টপ রেটেড’ ফ্রিল্যান্সার বাংলাদেশের।

শাকসব্জি চাষ

সবজি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফসল। কৃষি বিজ্ঞানের ভাষায় সবজিকে উদ্যানতাত্বিক ফসল (Horticultural crops) বলা হয়ে থাকে। পুষ্টিমানের দিক থেকে সবজি ফসল যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি বাণিজ্যিকভাবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। সেজন্য সবজি চাষের আধুনিক কলাকৌশল জানা জরুরি।

বয়স্ক শিক্ষা

বয়স্ক শিক্ষার লক্ষ্য গুলি হল- (ক) সকল শিক্ষার্থীদের স্বাক্ষর করে তোলা। (খ) গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা জাগানো। (গ) শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও সচেতনতা জাগানো। (ঘ) পেশাগত, ব্যক্তিগত শিক্ষা প্রদান ও দক্ষতা অর্জন। (ঙ) ব্যক্তির সামাজিক ও ব্যক্তিগত উন্নয়ন সাধন।

নৈশ বিদ্যালয়

নৈশ বিদ্যালয় বা নাইট স্কুল হল এমন ধরনের বিদ্যালয় যেখানে সন্ধ্যায় বা রাতে ক্লাস করানো হয়। যারা দিনের বেলা কাজ করে তাদের জন্য বা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য এই স্কুল পরিচালনা করা হয়। সংঘের সকল সদস্যকে নিরক্ষরমুক্ত করার জন্য আমাদের এই উদ্দ্যেগ অব্যহত থাকবে ইশাল্লাহ্

খেলাধুলা

খেলাধুলা বা খেলাধুলা হলো এমন একধরনের কাজ যা বিনোদনের জন্য অথবা কখনো কখনো জ্ঞান অর্জনের সরঞ্জাম হিসাবে গণ্য করা হয়। এটা বিনোদনের একটি স্বতন্ত্র মাধ্যম যা শুধু আনন্দ উপভোগের জন্য অথবা পুরস্কার জন্য করা হয়। খেলাধুলা সাধারণত কাজের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। এসব মূলত ঐতিহ্য, সৌন্দর্যবোধ ও মিত্রতা রক্ষার্থে আয়োজন করা হয়।

এক নজরে প্রগতি সংঘ.....

কররা, কাওয়ালজানী, কান্দাপাড়া গ্রামের মানুষগুলো যেন একে অপরের সাথে মিলে মিশে কাজ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।এই চিন্তা চেতনায় আলহাজ্ব অধ্যক্ষ আব্দুল বারি মিয়া অত্র এলাকার সৃজনশীল, সু-শিক্ষিত ও মুক্তচিন্তার ব্যক্তিদেরকে নিয়ে এলাকায় একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করেন। প্রগতিশীল আদর্শ ও সৃজনশীল মুক্তচিন্তা করে ০১ জুলাই, ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রগতি সংঘ।

প্রতিষ্ঠালগ্নে সংগঠনের ০৭ (সাত) জন প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের সার্বিক সহযোগীতায় শুরু হয় সংগঠনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা।

+
সদস্য সংখ্যা
+
উপদেষ্ঠার পরিষদ সংখ্যা
+
কার্যনির্বাহী পরিষদ সংখ্যা

ইভেন্টস

প্রগতি সংঘ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪

আগামী ১২ জুলাই ২০২৪ ইং তারিখে ৮ টি দলীয় নক-আউট পদ্ধতিতে প্রগতি সংঘের খেলা মাঠে প্রগতি সংঘ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত খেলায় প্যারাডাইস এফসি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ী, সাটুয়িা, মানিকগঞ্জ বনাম সেভেন স্টার জুনিয়র, নাগরপুর, টাঙ্গাইল অংশ গ্রহন করবে।

বিস্তারিত

নোটিশ

প্রয়োজনীয় লিংক

গঠনতন্ত্র

গঠনতন্ত্র

ক্লিক করুন

সদস্য ফর্ম

সদস্য ফর্ম

ক্লিক করুন

কমিটি

নোটিশ

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন..

আমাদের সম্পর্কে জানতে, সদস্য পদ গ্রহণ করতে আমাদের নম্বর এ কল করুন অথবা পাশের ফর্মটি পূরণ করুন।

যোগাযোগের তথ্য..

মোবাইল নম্বর:
+8801408841842
ই-মেইল:
info@pragatisangha.org

গ্যালারি